পাওনা টাকা চেয়ে না পাওয়ায় করোনা ছড়িয়ে দিতে দেনাদারকে জড়িয়ে ধরেছেন এক করোনা রোগী। মঙ্গলবার (১২ মে) বিকেলে অস্বাভাবিক এই ঘটনাটি ঘটেছে কক্সবাজারের সদরের লিংক রোড এলাকায়। তিন দিন আগে সদরের বাংলাবাজারের করোনা শনাক্ত হয়ে লকডাউনে থাকা জাহাঙ্গীর আলম নামের এক রোগী এই ঘটনা ঘটিয়েছেন।
কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান টিপু সুলতান নিউজনাউকে জানান, করোনা আক্রান্ত যুবক জাহাঙ্গীর লিংক রোড এলাকার সালামতের নামের একজন থেকে কিছু টাকা পেতো। লকডাউন ভেঙ্গে করোনা রোগী জাহাঙ্গীর সালামতের কাছে পাওনা টাকা খুঁজতে যায়। দেনাদার সালামত টাকা দিতে কয়েকদিন সময় চায়।
সালামতের নিকট থেকে পাওনা টাকা আদায়ের কৌশল হিসাবে জাহাঙ্গীর নিজেই উত্তেজিত হয়ে সালমতকে ঝাপটে ধরে বলেন, করোনায় আমিও মরব-তুইও মর। এনিয়ে সালামত সহ স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। চেয়ারম্যান টিপু আরো জানান, খবর পেয়েই আমি দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। দেনাদার সালামতকে দ্রুত সাবান ও জীবাণুনাশক দিয়ে গোসল করার ব্যবস্থা করি। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, লকডাউন অমান্য করে করোনা রোগী গত দুইদিন ধরে মোটরসাইকেল নিয়ে রাস্তায় বের হচ্ছেন।
এ নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ বিষয়ে কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ উল্লাহ মারুফ নিউজনাউকে জানান, তিনি খবর পেয়েছেন। লিংক রোড স্টেশনে করোনা রোগী জাহাঙ্গীর লকডাউন অমান্য করে লোকজনের সাথে ঝগড়াঝাঁটি করছেন। তাকে রামু আইসোলেশন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
আরো সংবাদ
আজান দেওয়াকে হারাম বললেনঃ জাভেদ আখতার
লা’উ’ড’স্পি’কা’রে আ’জা’ন দেওয়া ব’ন্ধ করা উচিত, এতে অন্যের অ’সু’বি’ধা হয়, মনে করেন জা’ভেদ আ’খতার। সম্প্রতি একটি ট্যুইটে তিনি এই ম’ন্ত’ব্য করেছেন। আর সেই ট্যু’ই’ট নিয়েই শুরু হয়েছে বি’ত’র্ক।
জাভেদ লিখেছেন, ‘ভা’রতে অ’ন্ত’ত ৫০ বছর ধরে লা’উ’ড স্পি’কা’রে আ’জা’ন দে’ও’য়া’কে ‘হা’রা’ম’ বলা হত। তারপর হঠাৎ করে সেটি ‘হা’লা’ল’ হয়ে গেল। কী করে? এই প্র’ক্রি’য়া থা’মা দরকার।
আ’জা’ন দেওয়া ঠিক আছে, কিন্তু লা’উ’ড স্পি’কা’রে আ’জান দেওয়ার মানে হয় না, কারণ এতে অন্য লোকের অ’সু’বিধা হয়। আমার আ’শা, এবার অ’ন্ত’ত তারা নিজেদের মতো করে আ’জা’ন দেবেন।’